Performances :
Ajith is always a perfect choice for a cop role and he fits the best into the role of Arjun in the film. His appearance and performance are both intense. His stylish look and swag attitude are regular as we see in all his films. The advantage for Valimai is Ajith’s skills with bikes and racing. Ajith stunned all with his breathtaking action scenes. He showed good expressions and emotions.
Karthikeya surprised with the role of the antagonist. He plays the role of a bike racer. He makes his presence felt appearing just ahead of the interval block with an intense high octane action sequence. His dialogue delivery and he attracts with his macho physique.
Huma Qureshi is decent in her supporting role. Others performed their roles.
Technical values :
Director H Vinoth’s core concept of interlinking crime and family emotions is good and he tried his best in executing the action sequences in an impressive manner.
Yuvan Shankar Raja’s elevated the scenes with his intense and powerful background music.
Dilip Subbarayan’s stunt choreography is breathtaking. One gets a feeling that they are watching a Hollywood film.
The cinematography by Nirav Shah is outstanding as he showcases the action sequences on a rich note.
The production values of the film are just amazing. The production design, bike stunts give the film an international appeal in several scenes.
অজিথ সর্বদা একজন পুলিশ ভূমিকার জন্য একটি নিখুঁত পছন্দ এবং তিনি চলচ্চিত্রে অর্জুনের ভূমিকার জন্য সেরা ফিট করেন। তার চেহারা এবং অভিনয় উভয়ই তীব্র। তার আড়ম্বরপূর্ণ চেহারা এবং swag মনোভাব নিয়মিত আমরা তার সব ছবিতে দেখতে. ভ্যালিমাইয়ের সুবিধা হল অজিতের বাইক এবং রেসিংয়ের দক্ষতা। অজিথ তার শ্বাসরুদ্ধকর অ্যাকশন দৃশ্য দিয়ে সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছেন। তিনি ভাল অভিব্যক্তি এবং আবেগ দেখিয়েছেন.
প্রতিপক্ষের ভূমিকায় অবাক কার্তিকেয়। তিনি একজন বাইক রেসারের ভূমিকায় অভিনয় করছেন। তিনি একটি তীব্র উচ্চ অকটেন অ্যাকশন সিকোয়েন্সের মাধ্যমে ব্যবধান ব্লকের ঠিক সামনে তার উপস্থিতি অনুভব করেন। তার ডায়ালগ ডেলিভারি এবং সে তার মাচো শরীর দিয়ে আকৃষ্ট করে।
হুমা কুরেশি তার সহায়ক ভূমিকায় শালীন। অন্যরা তাদের ভূমিকা পালন করেছে।
প্রযুক্তিগত মান:
অপরাধ এবং পারিবারিক আবেগকে আন্তঃসম্পর্কিত করার জন্য পরিচালক এইচ বিনোথের মূল ধারণাটি ভাল এবং তিনি একটি চিত্তাকর্ষক পদ্ধতিতে অ্যাকশন সিকোয়েন্সগুলি সম্পাদন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন।
যুবান শঙ্কর রাজা তার তীব্র এবং শক্তিশালী ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক দিয়ে দৃশ্যগুলোকে উন্নত করেছেন।
দিলীপ সুব্বারায়ণের স্টান্ট কোরিওগ্রাফি শ্বাসরুদ্ধকর। একজনের মনে হয় যে তারা হলিউডের ছবি দেখছে।
নিরভ শাহের সিনেমাটোগ্রাফি অসামান্য কারণ তিনি একটি সমৃদ্ধ নোটে অ্যাকশন সিকোয়েন্সগুলি প্রদর্শন করেছেন।
ফিল্মটির প্রোডাকশন ভ্যালু খুবই আশ্চর্যজনক। প্রোডাকশন ডিজাইন, বাইক স্টান্ট বেশ কিছু দৃশ্যে ছবিটিকে একটি আন্তর্জাতিক আবেদন এনে দিয়েছে।
হাইলাইট:
অজিত ও কার্তিকেয় পারফরম্যান্স
দুর্দান্ত বাইক স্টান্ট এবং অ্যাকশন ব্লক
সিনেমাটোগ্রাফি
অপূর্ণতা:
অনুমানযোগ্য গল্প